Posts

Showing posts from 2019

তিন পাগলে হলো মেলা

তিন পাগলে হলো মেলা নদে এসে তোরা কেউ যাসনে ও পাগলের কাছে ।। একটা পাগলামি করে জাত দেয় সে অজাতেরে দৌড়ে গিয়ে আবার হরি বলে পড়ছে ঢলে ধূলার মাঝে ।। একটা নারকেলের মালা তাতে জল তোলা ফেলা করঙ্গ সে পাগলের সঙ্গে যাবি পাগল হবি বুঝবি শেষে ।। পাগলের নামটি এমন বলিতে অধীন লালন হয় তরাসে চৈতে নিতে অদ্বৈ পাগল নাম ধরে সে ।। তোরা কেউ যাসনে ও পাগলের কাছে…!!

তিন পাগলে হলো মেলা

তিন পাগলে হলো মেলা নদে এসে তোরা কেউ যাসনে ও পাগলের কাছে ।। একটা পাগলামি করে জাত দেয় সে অজাতেরে দৌড়ে গিয়ে আবার হরি বলে পড়ছে ঢলে ধূলার মাঝে ।। একটা নারকেলের মালা তাতে জল তোলা ফেলা করঙ্গ সে পাগলের সঙ্গে যাবি পাগল হবি বুঝবি শেষে ।। পাগলের নামটি এমন বলিতে অধীন লালন হয় তরাসে চৈতে নিতে অদ্বৈ পাগল নাম ধরে সে ।। তোরা কেউ যাসনে ও পাগলের কাছে...!!

এক আকাশের তারা তুই একা গুনিস নে

Image
এক আকাশের তারা তুই একা গুনিস নে গুনতে দিস তুই কিছু মোরে এক আকাশের তারা তুই একা গুনিস নে গুনতে দিস তুই কিছু মোরে ওরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে পুরো জোছনা তুই একা পোহাস নে সঙ্গে নিস রে তুই মোরে পুরো জোছনা তুই একা পোহাস নে সঙ্গে নিস রে তুই মোরে ওরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে হৃদয় নায়ে চড়বি যখন বৈঠা দিসরে তুই মোরে ভাসবো না হয় দুজন মিলে স্বপ্ন লোক চল সুখের ঘোরে ওরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে দু: খের বোঝা বইবি যখন স্মরণ করিস রে তুই মোরে আসবো ছুটে তোর কাছে যেখানে থাকি আমি… যত দূরে ওরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে এক আকাশের তারা তুই একা গুনিস নে গুনতে দিস তুই কিছু মোরে এক আকাশের তারা তুই একা গুনিস নে গুনতে দিস তুই কিছু মোরে ওরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে

এক আকাশের তারা তুই একা গুনিস নে

Image
এক আকাশের তারা তুই একা গুনিস নে গুনতে দিস তুই কিছু মোরে এক আকাশের তারা তুই একা গুনিস নে গুনতে দিস তুই কিছু মোরে ওরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে পুরো জোছনা তুই একা পোহাস নে সঙ্গে নিস রে তুই মোরে পুরো জোছনা তুই একা পোহাস নে সঙ্গে নিস রে তুই মোরে ওরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে হৃদয় নায়ে চড়বি যখন বৈঠা দিসরে তুই মোরে ভাসবো না হয় দুজন মিলে স্বপ্ন লোক চল সুখের ঘোরে ওরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে দু: খের বোঝা বইবি যখন স্মরণ করিস রে তুই মোরে আসবো ছুটে তোর কাছে যেখানে থাকি আমি... যত দূরে ওরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে এক আকাশের তারা তুই একা গুনিস নে গুনতে দিস তুই কিছু মোরে এক আকাশের তারা তুই একা গুনিস নে গুনতে দিস তুই কিছু মোরে ওরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে একটু ভালোবাসতে দিস মোরে

যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে

যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে, আমি বাইব না মোর খেয়াতরী এই ঘাটে, চুকিয়ে দেব বেচা কেনা, মিটিয়ে দেব গো, মিটিয়ে দেব লেনা দেনা, বন্ধ হবে আনাগোনা এই হাটে– তখন আমায় নাইবা মনে রাখলে, তারার পানে চেয়ে চেয়ে নাইবা আমায় ডাকলে। যখন জমবে ধুলা তানপুরাটার তারগুলায়, কাঁটালতা উঠবে ঘরের দ্বারগুলায়, আহা, ফুলের বাগান ঘন ঘাসের পরবে সজ্জা বনবাসের, শ্যাওলা এসে ঘিরবে দিঘির ধারগুলায়– তখন আমায় নাইবা মনে রাখলে, তারার পানে চেয়ে চেয়ে নাইবা আমায় ডাকলে। তখন এমনি করেই বাজবে বাঁশি এই নাটে, কাটবে দিন কাটবে, কাটবে গো দিন আজও যেমন দিন কাটে, আহা, ঘাটে ঘাটে খেয়ার তরী এমনি সে দিন উঠবে ভরি– চরবে গোরু খেলবে রাখাল ওই মাঠে। তখন আমায় নাইবা মনে রাখলে, তারার পানে চেয়ে চেয়ে নাইবা আমায় ডাকলে। তখন কে বলে গো সেই প্রভাতে নেই আমি। সকল খেলায় করবে খেলা এই আমি– আহা, নতুন নামে ডাকবে মোরে, বাঁধবে নতুন বাহু- ডোরে, আসব যাব চিরদিনের সেই আমি। তখন আমায় নাইবা মনে রাখলে, তারার পানে চেয়ে চেয়ে নাইবা আমায় ডাকলে।

যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে

যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে, আমি বাইব না মোর খেয়াতরী এই ঘাটে, চুকিয়ে দেব বেচা কেনা, মিটিয়ে দেব গো, মিটিয়ে দেব লেনা দেনা, বন্ধ হবে আনাগোনা এই হাটে– তখন আমায় নাইবা মনে রাখলে, তারার পানে চেয়ে চেয়ে নাইবা আমায় ডাকলে। যখন জমবে ধুলা তানপুরাটার তারগুলায়, কাঁটালতা উঠবে ঘরের দ্বারগুলায়, আহা, ফুলের বাগান ঘন ঘাসের পরবে সজ্জা বনবাসের, শ্যাওলা এসে ঘিরবে দিঘির ধারগুলায়– তখন আমায় নাইবা মনে রাখলে, তারার পানে চেয়ে চেয়ে নাইবা আমায় ডাকলে। তখন এমনি করেই বাজবে বাঁশি এই নাটে, কাটবে দিন কাটবে, কাটবে গো দিন আজও যেমন দিন কাটে, আহা, ঘাটে ঘাটে খেয়ার তরী এমনি সে দিন উঠবে ভরি– চরবে গোরু খেলবে রাখাল ওই মাঠে। তখন আমায় নাইবা মনে রাখলে, তারার পানে চেয়ে চেয়ে নাইবা আমায় ডাকলে। তখন কে বলে গো সেই প্রভাতে নেই আমি। সকল খেলায় করবে খেলা এই আমি– আহা, নতুন নামে ডাকবে মোরে, বাঁধবে নতুন বাহু- ডোরে, আসব যাব চিরদিনের সেই আমি। তখন আমায় নাইবা মনে রাখলে, তারার পানে চেয়ে চেয়ে নাইবা আমায় ডাকলে।

আজ কেন মন উদাসী হয়ে

শ্রাবনের মেঘগুলো জড়ো হলো আকাশে অজরেই নামবে বুঝি শ্রাবনেই ঝরায়ে, আজ কেন মন উদাসী হয়ে দূর অজানায় চায় হারাতে।। কবিতার বই সবে খুলেছি হিমেল হাওয়ায় মন ভিজেছে, জানালার পাশে চাপা মাধবী বাগান বিলাসী হেনা দুলেছে, আজ কেন মন উদাসী হয়ে দূর অজানায় চায় হারাতে ।। মেঘেদের যুদ্ধ শুনেছি সিক্ত আকাশ কেদে চলেছে, থেমেছে হাসের জলকেলী পথিকের পায়ে হাটা থেমেছে, আজ কেন মন উদাসী হয়ে দূর অজানায় চায় হারাতে, শ্রাবনের মেঘগুলো জড়ো হলো আকাশে অঝরে নামবে বুঝি শ্রাবনেই ঝরায়ে, আজ কেন মন উদাসী হয়ে দূর অজানায় চায় হারাতে

আজ কেন মন উদাসী হয়ে

শ্রাবনের মেঘগুলো জড়ো হলো আকাশে অজরেই নামবে বুঝি শ্রাবনেই ঝরায়ে, আজ কেন মন উদাসী হয়ে দূর অজানায় চায় হারাতে।। কবিতার বই সবে খুলেছি হিমেল হাওয়ায় মন ভিজেছে, জানালার পাশে চাপা মাধবী বাগান বিলাসী হেনা দুলেছে, আজ কেন মন উদাসী হয়ে দূর অজানায় চায় হারাতে ।। মেঘেদের যুদ্ধ শুনেছি সিক্ত আকাশ কেদে চলেছে, থেমেছে হাসের জলকেলী পথিকের পায়ে হাটা থেমেছে, আজ কেন মন উদাসী হয়ে দূর অজানায় চায় হারাতে, শ্রাবনের মেঘগুলো জড়ো হলো আকাশে অঝরে নামবে বুঝি শ্রাবনেই ঝরায়ে, আজ কেন মন উদাসী হয়ে দূর অজানায় চায় হারাতে

বাউলা কে বানাইলো রে

বাউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজা রে বাউলা কে বানাইলো রে? বানাইলো বানাইলো বাউলা তার নাম হয় যে মাউলা বানাইলো বানাইলো বাউলা তার নাম হয় যে মাউলা দেখিয়া তার রুপের ঝলক হাসন রাজা হইলো আউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজা রে বাউলা কে বানাইলো রে? বাউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজা রে বাউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজা হইসে পাগল প্রান বন্ধের কারনে হাসন রাজা হইসে পাগল প্রান বন্ধের কারনে বন্ধু বিনে হাসন রাজায় অন্য নাহি পানে বাউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজা রে বাউলা কে বানাইলো রে? বাউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজা রে বাউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজায় গাইসে গান হাতে তালি দিয়া হাসন রাজায় গাইসে গান হাতে তালি দিয়া সাক্ষাতে দাঁড়াইয়া শুনে হাসন রাজার পিয়া বাউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজা রে বাউলা কে বানাইলো রে? বাউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজা রে বাউলা কে বানাইলো রে?

বাউলা কে বানাইলো রে

বাউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজা রে বাউলা কে বানাইলো রে? বানাইলো বানাইলো বাউলা তার নাম হয় যে মাউলা বানাইলো বানাইলো বাউলা তার নাম হয় যে মাউলা দেখিয়া তার রুপের ঝলক হাসন রাজা হইলো আউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজা রে বাউলা কে বানাইলো রে? বাউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজা রে বাউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজা হইসে পাগল প্রান বন্ধের কারনে হাসন রাজা হইসে পাগল প্রান বন্ধের কারনে বন্ধু বিনে হাসন রাজায় অন্য নাহি পানে বাউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজা রে বাউলা কে বানাইলো রে? বাউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজা রে বাউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজায় গাইসে গান হাতে তালি দিয়া হাসন রাজায় গাইসে গান হাতে তালি দিয়া সাক্ষাতে দাঁড়াইয়া শুনে হাসন রাজার পিয়া বাউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজা রে বাউলা কে বানাইলো রে? বাউলা কে বানাইলো রে? হাসন রাজা রে বাউলা কে বানাইলো রে?

এই রুপালি গিটার ফেলে

এই রুপালি গিটার ফেলে একদিন চলে যাব দূরে, বহুদূরে সেদিন চোখে অশ্রু তুমি রেখো গোপন করে এই রুপালি গিটার ফেলে একদিন চলে যাব দূরে, বহুদূরে সেদিন চোখে অশ্রু তুমি রেখো গোপন করে মনে রেখো তুমি কত রাত কত দিন শুনিয়েছি গান আমি, ক্লান্তিবিহীন অধরে তোমার ফোটাতে হাসি চলে গেছি শুধু সুর থেকে কত সুরে এই রুপালি গিটার ফেলে একদিন চলে যাব দূরে, বহুদূরে সেদিন চোখে অশ্রু তুমি রেখো গোপন করে শুধু ভেবো তুমি অপরাধ ছিল কার কাটিয়েছি রাত তবু, নিদ্রাবিহীন বেদনা আমার হয়েছে সাথী চলে গেছি আমি কোনো স্মৃতি পুরে এই রুপালি গিটার ফেলে একদিন চলে যাব দূরে, বহুদূরে সেদিন চোখে অশ্রু তুমি রেখো গোপন করে এই রুপালি গিটার ফেলে একদিন চলে যাব দূরে, বহুদূরে সেদিন চোখে অশ্রু তুমি রেখো গোপন করে

এই রুপালি গিটার ফেলে

এই রুপালি গিটার ফেলে একদিন চলে যাব দূরে, বহুদূরে সেদিন চোখে অশ্রু তুমি রেখো গোপন করে এই রুপালি গিটার ফেলে একদিন চলে যাব দূরে, বহুদূরে সেদিন চোখে অশ্রু তুমি রেখো গোপন করে মনে রেখো তুমি কত রাত কত দিন শুনিয়েছি গান আমি, ক্লান্তিবিহীন অধরে তোমার ফোটাতে হাসি চলে গেছি শুধু সুর থেকে কত সুরে এই রুপালি গিটার ফেলে একদিন চলে যাব দূরে, বহুদূরে সেদিন চোখে অশ্রু তুমি রেখো গোপন করে শুধু ভেবো তুমি অপরাধ ছিল কার কাটিয়েছি রাত তবু, নিদ্রাবিহীন বেদনা আমার হয়েছে সাথী চলে গেছি আমি কোনো স্মৃতি পুরে এই রুপালি গিটার ফেলে একদিন চলে যাব দূরে, বহুদূরে সেদিন চোখে অশ্রু তুমি রেখো গোপন করে এই রুপালি গিটার ফেলে একদিন চলে যাব দূরে, বহুদূরে সেদিন চোখে অশ্রু তুমি রেখো গোপন করে

আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেব

সুন্দরীতমা আমার তুমি নীলিমার দিকে তাকিয়ে বলতে পারো এই আকাশ আমার নীলাকাশ রবে নিরুত্তর মানুষ আমি চেয়ে দেখ নীলাকাশ রবে নিরুত্তর যদি তুমি বল আমি একান্ত তোমার আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেব তুমি আমার আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেব আমি তোমার ক্যামেলিয়া হাতে এই সন্ধায় ভালোবেসে যতখুশি বলতে পারো এই ফুল আমার ফুল শুধু ছড়াবে সৌরভ লজ্জায় বলবে না কিছুই ফুল শুধু ছড়াবে সৌরভ লজ্জায় বলবে না কিছুই ফুল থাকবে নীরব আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেব তুমি আমার আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেব আমি তোমার জোছনা লুটালেই তুমি অধিকার নিয়ে বলতে পারো এই জোছনা আমার এই চাঁদ খুজবে না উত্তর একবার যদি বল এই চাঁদ খুজবে না উত্তর একবার যদি বল আমাকে আমি থাকবো না নির্বাক আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেব তুমি আমার আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেব আমি তোমার

আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেব

সুন্দরীতমা আমার তুমি নীলিমার দিকে তাকিয়ে বলতে পারো এই আকাশ আমার নীলাকাশ রবে নিরুত্তর মানুষ আমি চেয়ে দেখ নীলাকাশ রবে নিরুত্তর যদি তুমি বল আমি একান্ত তোমার আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেব তুমি আমার আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেব আমি তোমার ক্যামেলিয়া হাতে এই সন্ধায় ভালোবেসে যতখুশি বলতে পারো এই ফুল আমার ফুল শুধু ছড়াবে সৌরভ লজ্জায় বলবে না কিছুই ফুল শুধু ছড়াবে সৌরভ লজ্জায় বলবে না কিছুই ফুল থাকবে নীরব আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেব তুমি আমার আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেব আমি তোমার জোছনা লুটালেই তুমি অধিকার নিয়ে বলতে পারো এই জোছনা আমার এই চাঁদ খুজবে না উত্তর একবার যদি বল এই চাঁদ খুজবে না উত্তর একবার যদি বল আমাকে আমি থাকবো না নির্বাক আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেব তুমি আমার আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেব আমি তোমার

তোমায় হৃদ মাঝারে রাখবো

ওরে ছেড়ে দিলে সোনার গৌর ক্ষ্যাপা ছেড়ে দিলে সোনার গৌর আমরা আর পাব না, আর পাব না। তোমায় হৃদ মাঝারে রাখবো ছেড়ে দেবো না, তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিবো ছেড়ে দেবো না। ওরে ছেড়ে দিলে সোনার গৌর আর পাবো না ক্ষ্যাপা ছেড়ে দিলে সোনার গৌর আর পাবো না না না, আর পাবো না। তোমায় হৃদ মাঝারে রাখবো ছেড়ে দেবো না, তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিবো ছেড়ে দেবো না। ভূবনো মোহনো গোরা.. কোন মণিজনার মনোহরা (x2) মণিজনার মনোহরা। ওরে রাধার প্রেমে মাতোয়ারা চাঁদ গৌর আমার রাধার প্রেমে মাতোয়ারা ধূলায় যাই ভাই গড়াগড়ি। যেতে চাইলে যেতে দেবো না, না না না। যেতে চাইলে দেবো না না না যেতে দেবো না। তোমায় হৃদয় মাঝে, তোমায় হৃদয় মাঝে রাখিবো ছেড়ে দেবো না তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিবো ছেড়ে দেবো না। যাবো ব্রজের কুলে কুলে.. যাবো ব্রজের কুলে কুলে আমরা মাখবো পায়ে রাঙ্গাধুলি মাখবো পায়ে রাঙ্গাধুলি। ওরে পাগল মন… যাবো ব্রজের কুলে কুলে মাখবো পায়ে রাঙ্গাধুলি ওরে নয়নেতে নয়ন দিয়ে রাখবো তারে ওরে নয়নেতে নয়ন দিয়ে রাখবো তারে। চলে গেলে, চলে গেলে যেতে দেবো না, না না, যেতে দেবো না। তোমায় হৃদ মাঝারে রাখবো ছেড়ে দেবো না, তোমায় বক্ষ মাঝে রাখবো ছেড়ে দেবো না। যে ডাকে চাঁদ গৌর বলে ওগো

তোমায় হৃদ মাঝারে রাখবো

ওরে ছেড়ে দিলে সোনার গৌর ক্ষ্যাপা ছেড়ে দিলে সোনার গৌর আমরা আর পাব না, আর পাব না। তোমায় হৃদ মাঝারে রাখবো ছেড়ে দেবো না, তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিবো ছেড়ে দেবো না। ওরে ছেড়ে দিলে সোনার গৌর আর পাবো না ক্ষ্যাপা ছেড়ে দিলে সোনার গৌর আর পাবো না না না, আর পাবো না। তোমায় হৃদ মাঝারে রাখবো ছেড়ে দেবো না, তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিবো ছেড়ে দেবো না। ভূবনো মোহনো গোরা.. কোন মণিজনার মনোহরা (x2) মণিজনার মনোহরা। ওরে রাধার প্রেমে মাতোয়ারা চাঁদ গৌর আমার রাধার প্রেমে মাতোয়ারা ধূলায় যাই ভাই গড়াগড়ি। যেতে চাইলে যেতে দেবো না, না না না। যেতে চাইলে দেবো না না না যেতে দেবো না। তোমায় হৃদয় মাঝে, তোমায় হৃদয় মাঝে রাখিবো ছেড়ে দেবো না তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিবো ছেড়ে দেবো না। যাবো ব্রজের কুলে কুলে.. যাবো ব্রজের কুলে কুলে আমরা মাখবো পায়ে রাঙ্গাধুলি মাখবো পায়ে রাঙ্গাধুলি। ওরে পাগল মন... যাবো ব্রজের কুলে কুলে মাখবো পায়ে রাঙ্গাধুলি ওরে নয়নেতে নয়ন দিয়ে রাখবো তারে ওরে নয়নেতে নয়ন দিয়ে রাখবো তারে। চলে গেলে, চলে গেলে যেতে দেবো না, না না, যেতে দেবো না। তোমায় হৃদ মাঝারে রাখবো ছেড়ে দেবো না, তোমায় বক্ষ মাঝে রাখবো

সেই মেয়েটি

সেই মেয়েটি… আমাকে ভালবাসে কিনা আমি জানিনা । সেই মেয়েটি… আমাকে ভালবাসে কিনা আমি জানিনা । যার মেঘ কালো চুল ও ও হরিণীর চোখ ও ও কন্ঠটি গানের বিনাস। হো… হো… হো… সেই মেয়েটি… আমাকে ভালবাসে কিনা আমি জানি না । তার হাঁসি যেন শিশিরের কণা তার দৃষ্টি যেন মায়াবী ছলনা। তার হাঁসি যেন শিশিরের কণা তার দৃষ্টি যেন মায়াবী ছলনা। তাকে না দেখে ও মনে হয় সে আমার অনেক দিনের চেনা হো… হো… হো… সেই মেয়েটি… আমাকে ভালবাসে কিনা আমি জানিনা । তার চরণ যেন নুপুরের দোলা তার হৃদয় যেন বাতায়ন খোলা। তার চরণ যেন নুপুরের দোলা তার হৃদয় যেন বাতায়ন খোলা। তাকে না পেয়েও মনে হয় সে আমার ভালবাসা দিয়ে কেনা। হো… হো… হো… সেই মেয়েটি… আমাকে ভালবাসে কিনা আমি জানিনা । যার মেঘ কালো চুল ও ও হরিণীর চোখ ও ও কন্ঠটি গানের বিনাস হো… হো… হো…

সেই মেয়েটি

সেই মেয়েটি... আমাকে ভালবাসে কিনা আমি জানিনা । সেই মেয়েটি... আমাকে ভালবাসে কিনা আমি জানিনা । যার মেঘ কালো চুল ও ও হরিণীর চোখ ও ও কন্ঠটি গানের বিনাস। হো... হো... হো... সেই মেয়েটি... আমাকে ভালবাসে কিনা আমি জানি না । তার হাঁসি যেন শিশিরের কণা তার দৃষ্টি যেন মায়াবী ছলনা। তার হাঁসি যেন শিশিরের কণা তার দৃষ্টি যেন মায়াবী ছলনা। তাকে না দেখে ও মনে হয় সে আমার অনেক দিনের চেনা হো... হো... হো... সেই মেয়েটি... আমাকে ভালবাসে কিনা আমি জানিনা । তার চরণ যেন নুপুরের দোলা তার হৃদয় যেন বাতায়ন খোলা। তার চরণ যেন নুপুরের দোলা তার হৃদয় যেন বাতায়ন খোলা। তাকে না পেয়েও মনে হয় সে আমার ভালবাসা দিয়ে কেনা। হো... হো... হো... সেই মেয়েটি... আমাকে ভালবাসে কিনা আমি জানিনা । যার মেঘ কালো চুল ও ও হরিণীর চোখ ও ও কন্ঠটি গানের বিনাস হো... হো... হো...

তুমি জানো নারে প্রিয় তুমি মোর জীবনের সাধনা

Image
তুমি জানো নারে প্রিয় তুমি মোর জীবনের সাধনা তোমায় প্রথম যেদিন দেখেছি মনে আপন মেনেছি তুমি বন্ধু আমার বেদন বুঝো না ফাল্গুন দোল পূর্ণিমায় মৃদু মৃদু বায়ু বয় ফুলবনে পুলকের আল্পনা মাধুয়া মাধুবী রাতে বঁধুয়া তোমারি সাথে করেছিনু যামিনী যাপনা (তুমি) আমায় ফেলে চলে গেলে কি আগুন মোর বুকে জ্বেলে একদিনও দেখতে তুমি এলে না যদি পেতাম দুঃখিনীর কুটিরে দেখাইতাম অন্তর চিঁড়ে বুকের ব্যথা মুখে বলা চলে না কাষ্ঠ-নলে দাবানল পুড়ে যায় বন জঙ্গল মন পোড়া পিরিত বন্ধু তাহা নয় কত বিরহীনির তুমি অন্তর তলে বিনা কাষ্ঠে আগুন জ্বলে জলে গেলে জ্বলে দ্বিগুণ নিভে না– না নিভে না খুঁজিলাম জনম জনম ক্ষিতি অপ তেজ মরুৎ ব্যোম কোনখানে পাইনে তোমার ঠিকানা পাগল বিজয় বলে চিত্ত চোর ফিরবে কি জীবনে মোর মনে রইলে ব্যথা ভরা বাসনা ———————— কথাঃ বিজয় সরকার

তুমি জানো নারে প্রিয় তুমি মোর জীবনের সাধনা

Image
তুমি জানো নারে প্রিয় তুমি মোর জীবনের সাধনা তোমায় প্রথম যেদিন দেখেছি মনে আপন মেনেছি তুমি বন্ধু আমার বেদন বুঝো না ফাল্গুন দোল পূর্ণিমায় মৃদু মৃদু বায়ু বয় ফুলবনে পুলকের আল্পনা মাধুয়া মাধুবী রাতে বঁধুয়া তোমারি সাথে করেছিনু যামিনী যাপনা (তুমি) আমায় ফেলে চলে গেলে কি আগুন মোর বুকে জ্বেলে একদিনও দেখতে তুমি এলে না যদি পেতাম দুঃখিনীর কুটিরে দেখাইতাম অন্তর চিঁড়ে বুকের ব্যথা মুখে বলা চলে না কাষ্ঠ-নলে দাবানল পুড়ে যায় বন জঙ্গল মন পোড়া পিরিত বন্ধু তাহা নয় কত বিরহীনির তুমি অন্তর তলে বিনা কাষ্ঠে আগুন জ্বলে জলে গেলে জ্বলে দ্বিগুণ নিভে না– না নিভে না খুঁজিলাম জনম জনম ক্ষিতি অপ তেজ মরুৎ ব্যোম কোনখানে পাইনে তোমার ঠিকানা পাগল বিজয় বলে চিত্ত চোর ফিরবে কি জীবনে মোর মনে রইলে ব্যথা ভরা বাসনা ———————— কথাঃ বিজয় সরকার

তুমি জানো নারে প্রিয় তুমি মোর জীবনের সাধনা

Image
তুমি জানো নারে প্রিয় তুমি মোর জীবনের সাধনা তোমায় প্রথম যেদিন দেখেছি মনে আপন মেনেছি তুমি বন্ধু আমার বেদন বুঝো না ফাল্গুন দোল পূর্ণিমায় মৃদু মৃদু বায়ু বয় ফুলবনে পুলকের আল্পনা মাধুয়া মাধুবী রাতে বঁধুয়া তোমারি সাথে করেছিনু যামিনী যাপনা (তুমি) আমায় ফেলে চলে গেলে কি আগুন মোর বুকে জ্বেলে একদিনও দেখতে তুমি এলে না যদি পেতাম দুঃখিনীর কুটিরে দেখাইতাম অন্তর চিঁড়ে বুকের ব্যথা মুখে বলা চলে না কাষ্ঠ-নলে দাবানল পুড়ে যায় বন জঙ্গল মন পোড়া পিরিত বন্ধু তাহা নয় কত বিরহীনির তুমি অন্তর তলে বিনা কাষ্ঠে আগুন জ্বলে জলে গেলে জ্বলে দ্বিগুণ নিভে না– না নিভে না খুঁজিলাম জনম জনম ক্ষিতি অপ তেজ মরুৎ ব্যোম কোনখানে পাইনে তোমার ঠিকানা পাগল বিজয় বলে চিত্ত চোর ফিরবে কি জীবনে মোর মনে রইলে ব্যথা ভরা বাসনা ———————— কথাঃ বিজয় সরকার

তুমি কার পোষা পাখি কাজল বরণ আখি

Image
আমার হৃদয়ও পিঞ্জিরার পোষা পাখি রে, আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ ।। তুমি কার পোষা পাখি, কাজল বরন আঁখি।। রক্ত জবার মত তোমার মুখ। আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ। প্রথম যৌবনের কালে যেদিন তোমায় দেখেছি, এই দেহ পিঞ্জিরার মাঝে আপন করে রেখেছি।। আমি জানতাম যদি পাখি দিয়া যাবি ফাঁকি।। বানতাম না আর তোরই আশায় বুক। আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ। আদরও সোহাগের পাখি কোন দিন জানি উড়ে যায়, ফাঁক পেলে পলাইয়া যাবে জঙ্গলের কোন অজানায়।। আমি জানতাম যদি পাখি দিয়া যাবা ফাঁকি।। দেখতাম না আর তোরইই মায়া মুখ। আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ। আমার হৃদয় পিঞ্জিরার পোষা পাখি রে, আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ।। তুমি কার পোষা পাখি , কাজল বরন আঁখি।। রক্ত জবার মত তোমার মুখ। আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ।

তুমি কার পোষা পাখি কাজল বরণ আখি

Image
আমার হৃদয়ও পিঞ্জিরার পোষা পাখি রে, আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ ।। তুমি কার পোষা পাখি, কাজল বরন আঁখি।। রক্ত জবার মত তোমার মুখ। আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ। প্রথম যৌবনের কালে যেদিন তোমায় দেখেছি, এই দেহ পিঞ্জিরার মাঝে আপন করে রেখেছি।। আমি জানতাম যদি পাখি দিয়া যাবি ফাঁকি।। বানতাম না আর তোরই আশায় বুক। আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ। আদরও সোহাগের পাখি কোন দিন জানি উড়ে যায়, ফাঁক পেলে পলাইয়া যাবে জঙ্গলের কোন অজানায়।। আমি জানতাম যদি পাখি দিয়া যাবা ফাঁকি।। দেখতাম না আর তোরইই মায়া মুখ। আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ। আমার হৃদয় পিঞ্জিরার পোষা পাখি রে, আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ।। তুমি কার পোষা পাখি , কাজল বরন আঁখি।। রক্ত জবার মত তোমার মুখ। আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ।

তুমি কার পোষা পাখি কাজল বরণ আখি

Image
আমার হৃদয়ও পিঞ্জিরার পোষা পাখি রে, আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ ।। তুমি কার পোষা পাখি, কাজল বরন আঁখি।। রক্ত জবার মত তোমার মুখ। আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ। প্রথম যৌবনের কালে যেদিন তোমায় দেখেছি, এই দেহ পিঞ্জিরার মাঝে আপন করে রেখেছি।। আমি জানতাম যদি পাখি দিয়া যাবি ফাঁকি।। বানতাম না আর তোরই আশায় বুক। আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ। আদরও সোহাগের পাখি কোন দিন জানি উড়ে যায়, ফাঁক পেলে পলাইয়া যাবে জঙ্গলের কোন অজানায়।। আমি জানতাম যদি পাখি দিয়া যাবা ফাঁকি।। দেখতাম না আর তোরইই মায়া মুখ। আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ। আমার হৃদয় পিঞ্জিরার পোষা পাখি রে, আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ।। তুমি কার পোষা পাখি , কাজল বরন আঁখি।। রক্ত জবার মত তোমার মুখ। আমারে কান্দাইয়া পাও কি সুখ।

আমি মুখ্যু-সুখ্যু মানুষ

আমি   মুখ্যু – সুখ্যু   মানুষ কথা ,  সুর   ও   কণ্ঠ :  নচিকেতা অ্যালবাম :  মুখোমুখি  ( ২০০৩ ) আমি   মুখ্যু – সুখ্যু   মানুষ   বাবু কিছুই   জানি   না। এই   এদেশের   রঙ   তামাশা   কিছুই   বুঝি   না। আজকে   যিনি   দক্ষিণেতে   কালকে   তিনি   বামের আজকে   যিনি   তেরঙ্গাতে   কাল   ভক্ত   রামের। কে   যে   কখন   কার   পেছনে বুঝি   না   কে   খাঁটি আসলে   সবাই   সবার   পেছনেতে সবার   হাতেই   কাঠি ! কথায়   কথায়   ধর্মঘট   আর   সবাই   ধর্মঘটি অধার্মিকের   ধর্মজ্ঞানে ,  স্লোগান   আর   স্লোগানে – গোলক   ধাঁধায়   ঘুরে   আমার   হারিয়ে   গেছে   ঘটি ! মন্ত্রীরা   সব   হারামজাদা আস্ত   বদের   ধাড়ি ,  তুড়ুক   নাচে ,  মন্ত্রিসভা   এখন   বাঈজী   বাড়ি। আজকে   যিনি   কয়লা   মন্ত্রী   কালকে   তিনি   শিক্ষা ,  তাই ,  কয়লাকালো   শিক্ষা   নিয়ে   মানুষ   করে   ভিক্ষা। আর   মানুষ   শালাও   মাথা   মোটা ,  ভোট   দিতে   যায়   নেচে দেশের   মানুষ   তো   কোন   ছার মন্ত্রী   গুলো   কুলাঙ্গার ভালো   দাম   পেলে   এরা   বাপকেও   দেবে   বেচে !

আমি মুখ্যু-সুখ্যু মানুষ

আমি   মুখ্যু - সুখ্যু   মানুষ কথা ,  সুর   ও   কণ্ঠ :  নচিকেতা অ্যালবাম :  মুখোমুখি  ( ২০০৩ ) আমি   মুখ্যু - সুখ্যু   মানুষ   বাবু কিছুই   জানি   না। এই   এদেশের   রঙ   তামাশা   কিছুই   বুঝি   না। আজকে   যিনি   দক্ষিণেতে   কালকে   তিনি   বামের আজকে   যিনি   তেরঙ্গাতে   কাল   ভক্ত   রামের। কে   যে   কখন   কার   পেছনে বুঝি   না   কে   খাঁটি আসলে   সবাই   সবার   পেছনেতে সবার   হাতেই   কাঠি ! কথায়   কথায়   ধর্মঘট   আর   সবাই   ধর্মঘটি অধার্মিকের   ধর্মজ্ঞানে ,  স্লোগান   আর   স্লোগানে - গোলক   ধাঁধায়   ঘুরে   আমার   হারিয়ে   গেছে   ঘটি ! মন্ত্রীরা   সব   হারামজাদা আস্ত   বদের   ধাড়ি ,  তুড়ুক   নাচে ,  মন্ত্রিসভা   এখন   বাঈজী   বাড়ি। আজকে   যিনি   কয়লা   মন্ত্রী   কালকে   তিনি   শিক্ষা ,  তাই ,  কয়লাকালো   শিক্ষা   নিয়ে   মানুষ   করে   ভিক্ষা। আর   মানুষ   শালাও   মাথা   মোটা ,  ভোট   দিতে   যায়   নেচে দেশের   মানুষ   তো   কোন   ছার মন্ত্রী   গুলো   কুলাঙ্গার ভালো   দাম   পেলে   এরা   বাপকেও   দেবে   বেচে !

আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া

কতটুকু অশ্রু গড়ালে হৃদয় জলে সিক্ত কত প্রদীপ শিখা জ্বালালেই জীবন আলোয় উদ্দীপ্ত কত ব্যথা বুকে চাপালেই তাকে বলি আমি ধৈর্য নির্মমতা কতদূর হলে জাতি হবে নির্লজ্জ আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিৎকার আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিৎকার বুকের ব্যথা বুকে চাপায়ে নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার আজও কানে ভাসে সেই কথাগুলো কে জানে যে হবে শেষ কথা নিয়তির ডাকে দিলি যে সাড়া ফেলে গেলি শুধু নীরবতা যার চলে যায় সেই বোঝে যে হায় বিচ্ছেদে কি যন্ত্রণা যার চলে যায় সেই বোঝে যে হায় বিচ্ছেদে কি যন্ত্রণা অবুঝ শিশুর অবুঝ প্রশ্ন কি দিয়ে দেব সান্ত্বনা বিধাতা তোমারে ডাকি বারেবারে কর তুমি মোরে মার্জনা দুঃখ সইতে দাও গো শক্তি তোমারি সকাশে প্রার্থনা চাহিনা সহিতে আমার মাটিতে মজলুমেরই আর্তনাদ চাহিনা সহিতে আমার মাটিতে মজলুমেরই আর্তনাদ বিষাদ অনলে পুড়ে বারেবারে লুণ্ঠিত হবে স্বপ্নসাধ আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিৎকার আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিৎকার বুকের ব্যথা বুকে চাপায়ে নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার

আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া

কতটুকু অশ্রু গড়ালে হৃদয় জলে সিক্ত কত প্রদীপ শিখা জ্বালালেই জীবন আলোয় উদ্দীপ্ত কত ব্যথা বুকে চাপালেই তাকে বলি আমি ধৈর্য নির্মমতা কতদূর হলে জাতি হবে নির্লজ্জ আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিৎকার আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিৎকার বুকের ব্যথা বুকে চাপায়ে নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার আজও কানে ভাসে সেই কথাগুলো কে জানে যে হবে শেষ কথা নিয়তির ডাকে দিলি যে সাড়া ফেলে গেলি শুধু নীরবতা যার চলে যায় সেই বোঝে যে হায় বিচ্ছেদে কি যন্ত্রণা যার চলে যায় সেই বোঝে যে হায় বিচ্ছেদে কি যন্ত্রণা অবুঝ শিশুর অবুঝ প্রশ্ন কি দিয়ে দেব সান্ত্বনা বিধাতা তোমারে ডাকি বারেবারে কর তুমি মোরে মার্জনা দুঃখ সইতে দাও গো শক্তি তোমারি সকাশে প্রার্থনা চাহিনা সহিতে আমার মাটিতে মজলুমেরই আর্তনাদ চাহিনা সহিতে আমার মাটিতে মজলুমেরই আর্তনাদ বিষাদ অনলে পুড়ে বারেবারে লুণ্ঠিত হবে স্বপ্নসাধ আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিৎকার আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিৎকার বুকের ব্যথা বুকে চাপায়ে নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার

সুন্দর হবো

একদিন কোনো অন্ধ ভিখিরী তার এক হাত ধরে ব্যস্ত সড়ক পার করে দেব একটু সময় করে আমি সুন্দর হবো সুন্দর হবো একটু একটু করে নেবো এই পৃথিবীর সব সুন্দর আমার দু’চোখ ভরে আমি সুন্দর হবো সুন্দর হবো একটু একটু করে আজ জগতের যত যন্ত্রণা দিয়ে হৃদয় সাজাবো তোরে জেনো গোলাপ কাঁটার চুম্বনে এই অধরে ফুটবে রক্ত আমি ঝরাপাতা দিয়ে মালা গেঁথে কবো আমি যে তোমারই ভক্ত আমি ফুলের মতন কুঁড়িয়ে তুলবো আবর্জনার স্তুপ দেখে চম্কে যাব না দগ্ধ কারোর ঝল্সানো পোড়া মুখ আমি সুন্দর হবো সুন্দর হবো একটু একটু করে আমি অসুন্দরকে আমার আদরে পাল্টাবো সুন্দরে যত নিয়তির ভুল শুদ্ধ করবো মানুষ হবার জোরে কোন পথের ধারের নেড়ী কুকুরের কদাকার শরীরে পশম ঝরানো পুঁজ-ভরা ক্ষতে বুলাবো হাত আদরে আমি জানিনা কেন যে মানুষ এখনো আপন করেনি তোরে আমি মানুষের হয়ে ক্ষমা চেয়ে নেবো দু’টো হাত জড়ো করে জানি কোন বৃদ্ধের বহুবার বলা গল্পটা একঘেয়ে আমি আবার শুনবো বহুবার শোনা গল্পটা মন দিয়ে কোন অচেনা শিশুর ধুলোমাখা চুলে আঙ্গুলে কাটবো সিঁথি আমি আমার ব্যাথায় পুড়িয়ে ফেলবো তোমার ব্যাথার স্মৃতি আমি সুন্দর হবো সুন্দর হবো একটু একটু করে আমি তোমার আঁধার আমার আলোয় দেবো ঝল্

সুন্দর হবো

একদিন কোনো অন্ধ ভিখিরী তার এক হাত ধরে ব্যস্ত সড়ক পার করে দেব একটু সময় করে আমি সুন্দর হবো সুন্দর হবো একটু একটু করে নেবো এই পৃথিবীর সব সুন্দর আমার দু’চোখ ভরে আমি সুন্দর হবো সুন্দর হবো একটু একটু করে আজ জগতের যত যন্ত্রণা দিয়ে হৃদয় সাজাবো তোরে জেনো গোলাপ কাঁটার চুম্বনে এই অধরে ফুটবে রক্ত আমি ঝরাপাতা দিয়ে মালা গেঁথে কবো আমি যে তোমারই ভক্ত আমি ফুলের মতন কুঁড়িয়ে তুলবো আবর্জনার স্তুপ দেখে চম্কে যাব না দগ্ধ কারোর ঝল্সানো পোড়া মুখ আমি সুন্দর হবো সুন্দর হবো একটু একটু করে আমি অসুন্দরকে আমার আদরে পাল্টাবো সুন্দরে যত নিয়তির ভুল শুদ্ধ করবো মানুষ হবার জোরে কোন পথের ধারের নেড়ী কুকুরের কদাকার শরীরে পশম ঝরানো পুঁজ-ভরা ক্ষতে বুলাবো হাত আদরে আমি জানিনা কেন যে মানুষ এখনো আপন করেনি তোরে আমি মানুষের হয়ে ক্ষমা চেয়ে নেবো দু’টো হাত জড়ো করে জানি কোন বৃদ্ধের বহুবার বলা গল্পটা একঘেয়ে আমি আবার শুনবো বহুবার শোনা গল্পটা মন দিয়ে কোন অচেনা শিশুর ধুলোমাখা চুলে আঙ্গুলে কাটবো সিঁথি আমি আমার ব্যাথায় পুড়িয়ে ফেলবো তোমার ব্যাথার স্মৃতি আমি সুন্দর হবো সুন্দর হবো একটু

আমিই বাংলাদেশ

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : সায়ানের গান সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : 2001 কি করেছে তোমার বাবা, কি করেছে স্বামী গল্প সেসব তোমার চেয়ে কম জানিনা আমি তোমার যত কীর্তিকলাপ সেও তো আছে জানা ইচ্ছে করেই মুখ খুলি না, বলতে ওসব মানা স্বামী বাবার নাম ভাঙিয়ে আর কতকাল খাবে এবার ওদের ঘুমোতে দাও, আত্মা শান্তি পাবে তাঁদের প্রতি আমার সকল শ্রদ্ধা রেখে বলি খুব বেশী দিন আমার চোখে যায় না দেয়া ধূলি আমার মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাওয়ার দিন তো শেষ নাম আমার জনগণ, আমি’ই বাংলাদেশ বৃক্ষের নাম দিয়ে কি? ফলেই পরিচয় রাজারা মিছেই কেবল কথার খৈ ফোটায় কেবলই নিজের গীতে বিভোর হয়ে রয় দেবতা ফেরেশতা সব, ভুল কি তাদের হয়? অপরের নিন্দা করেই ভাঙলে কেবল গলা নির্বাচনের আগে তোমার শতেক ছলাকলা কখনো শান্তি-প্রীতি, কখনো বিক্ষোভ আসলে তো জানি সবই সিংহাসনের লোভ আমায় দেখে ভাবছো বুঝি বুদ্ধু-বোকা-সোজা সময়ে টের পাবে ঠিক আসলে কে রাজা তোমার ওই মনটা বড় বড্ড বেশী ভুলো তোমার ওই ইশ্তেহারে কি কি যেন ছিলো যদি দেখি হাতের আঙুল, ভুলে তাদের কাজ দিনে দিনে ফুলে ফেঁপে হচ্ছে কলাগাছ যদিও তোমার চোখের চশমাটা রঙীন চোরেদের দশদিন

আমিই বাংলাদেশ

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : সায়ানের গান সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : 2001 কি করেছে তোমার বাবা, কি করেছে স্বামী গল্প সেসব তোমার চেয়ে কম জানিনা আমি তোমার যত কীর্তিকলাপ সেও তো আছে জানা ইচ্ছে করেই মুখ খুলি না, বলতে ওসব মানা স্বামী বাবার নাম ভাঙিয়ে আর কতকাল খাবে এবার ওদের ঘুমোতে দাও, আত্মা শান্তি পাবে তাঁদের প্রতি আমার সকল শ্রদ্ধা রেখে বলি খুব বেশী দিন আমার চোখে যায় না দেয়া ধূলি আমার মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাওয়ার দিন তো শেষ নাম আমার জনগণ, আমি’ই বাংলাদেশ বৃক্ষের নাম দিয়ে কি? ফলেই পরিচয় রাজারা মিছেই কেবল কথার খৈ ফোটায় কেবলই নিজের গীতে বিভোর হয়ে রয় দেবতা ফেরেশতা সব, ভুল কি তাদের হয়? অপরের নিন্দা করেই ভাঙলে কেবল গলা নির্বাচনের আগে তোমার শতেক ছলাকলা কখনো শান্তি-প্রীতি, কখনো বিক্ষোভ আসলে তো জানি সবই সিংহাসনের লোভ আমায় দেখে ভাবছো বুঝি বুদ্ধু-বোকা-সোজা সময়ে টের পাবে ঠিক আসলে কে রাজা তোমার ওই মনটা বড় বড্ড বেশী ভুলো তোমার ওই ইশ্তেহারে কি কি যেন ছিলো যদি দেখি হাতের আঙুল, ভুলে তাদের কাজ দিনে দিনে ফুলে ফেঁপে হচ্ছে কলাগাছ যদিও তোমার চোখের চশমাটা রঙীন চোরেদের দশদিন

আমিই বাংলাদেশ

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : সায়ানের গান সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : 2001 কি করেছে তোমার বাবা, কি করেছে স্বামী গল্প সেসব তোমার চেয়ে কম জানিনা আমি তোমার যত কীর্তিকলাপ সেও তো আছে জানা ইচ্ছে করেই মুখ খুলি না, বলতে ওসব মানা স্বামী বাবার নাম ভাঙিয়ে আর কতকাল খাবে এবার ওদের ঘুমোতে দাও, আত্মা শান্তি পাবে তাঁদের প্রতি আমার সকল শ্রদ্ধা রেখে বলি খুব বেশী দিন আমার চোখে যায় না দেয়া ধূলি আমার মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাওয়ার দিন তো শেষ নাম আমার জনগণ, আমি’ই বাংলাদেশ বৃক্ষের নাম দিয়ে কি? ফলেই পরিচয় রাজারা মিছেই কেবল কথার খৈ ফোটায় কেবলই নিজের গীতে বিভোর হয়ে রয় দেবতা ফেরেশতা সব, ভুল কি তাদের হয়? অপরের নিন্দা করেই ভাঙলে কেবল গলা নির্বাচনের আগে তোমার শতেক ছলাকলা কখনো শান্তি-প্রীতি, কখনো বিক্ষোভ আসলে তো জানি সবই সিংহাসনের লোভ আমায় দেখে ভাবছো বুঝি বুদ্ধু-বোকা-সোজা সময়ে টের পাবে ঠিক আসলে কে রাজা তোমার ওই মনটা বড় বড্ড বেশী ভুলো তোমার ওই ইশ্তেহারে কি কি যেন ছিলো যদি দেখি হাতের আঙুল, ভুলে তাদের কাজ দিনে দিনে ফুলে ফেঁপে হচ্ছে কলাগাছ

তাজ্জব বনে যাই

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : সায়ানের গান সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি আমার ঘরের ঘুলঘুলিতে চড়ুই পাখির বাসা ধুলোবালি আর খড়কুটো দিয়ে গোছানো সে সংসার আমি তাজ্জব বনে যাই, দেখি মানুষের ঘর নাই দ্যাখো মানুষেরই ঘরে বাসা বেঁধে নিলো ছোট্ট এক চড়াই আমি তাজ্জব বনে যাই, আজো মানুষ পেলো না ঠাঁই দ্যাখো জিতে নিলো ঠিকই ছোট্ট চড়াই অধিকারের লড়াই আমার প্রাসাদে দেয়ালে দেয়ালে মাকড়সা জাল বোনে টিক্টিক্ করে টিকটিকি যেন কি বলে আপন মনে লাল পিঁপড়ের বিশাল বাহিনী কুচকাওয়াজে হাঁটে উঁই পোকাদের আঁধার বসতি সেগুন কাঠের খাটে আমি তাজ্জব বনে যাই, দেখি সব্বাই পেলো ঘর হলো মানুষের সবই আপন, শুধু মানুষই হলো পর ইঁদুর মশাই ঘুমোন রান্নাঘরে আসবাব তলে কাপড়ের ভাঁজে আরশোলাদের বংশই বেড়ে চলে নাম না জানা বেড়াল ছানা ঘুমায় বারান্দাতে সন্ধ্যে হলেই কবুতর ফেরে আমার বাড়ির ছাদে আমি তাজ্জব বনে যাই, দেখি সব্বাই ফেরে ঘরে দ্যাখো উদাম শরীরে মানুষ ঘুমায়, ঘুমায় পথের মোড়ে ওরে ছোট্ট চড়াই, শোন – আজ তোকেই তো দরকার তুই শেখাবি মানুষকে, তার বুঝে নিতে অধিকার

এখানেই সুখ ছিলো একদিন

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : সায়ানের গান সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি ওই দ্যাখো, ছড়ানো স্যান্ডেল ওখানেই সুখ ছিলো একদিন দেয়ালের ঝুলন্ত মাকড়সার জালে জড়িয়ে সুখ ছিলো একদিন একটাই ভাঙা এ্যাশট্রে ওটাতে’ও সুখ ছিলো একদিন সারা রাত কল থেকে পানির টিপ্ টিপ্ শব্দে কি দারুণ সুখ ছিলো একদিন আজ চলছেনা, ভালো লাগছেনা দু’জনার পাশাপাশি বনছেনা তবু শেষ বার তুমি ভেবে দ্যাখো এখানেই সুখ ছিলো একদিন এই তো সেই নড়বড়ে আমাদের সেই ছোট্ট খাট এখানেই উত্তাল সঙ্গমে কেটেছে কত কত রাত ভাঁজ করা আছে নীল মশারি শত ছিদ্রে সাজানো সে বাসর মেঝেতে শুয়ে আছে একজন বিছানায় অতৃপ্ত সে চাদর আজ খেলা শেষ, আর জমছেনা দু’জনার পাশাপাশি বনছেনা আছে দু’জনার শুধু নীরবতা তবু কল থেকে পানি পড়ছে টিপ্ টিপ্ শার্টের ছেঁড়া বোতামে কি দারুণ সুখ ছিলো একদিন দেয়ালের ফাটলের ওই নকশাতে কি দারুণ সুখ ছিলো একদিন ওষুধের ওই বাক্সটা অসুখেও কত সুখী ছিলো একদিন কুঁচকানো ওই মলিন পর্দাটা সুখী ছন্দে দুলেছিলো একদিন জানালার ভাঙা কাঁচটা-তে দরজার বেয়াড়া হুড়কো-তে বিকেলের কলিং-বেলে কি দারুণ সুখ ছিলো একদিন এখানেই এখানেই এখানেই

তাজ্জব বনে যাই

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : সায়ানের গান সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি আমার ঘরের ঘুলঘুলিতে চড়ুই পাখির বাসা ধুলোবালি আর খড়কুটো দিয়ে গোছানো সে সংসার আমি তাজ্জব বনে যাই, দেখি মানুষের ঘর নাই দ্যাখো মানুষেরই ঘরে বাসা বেঁধে নিলো ছোট্ট এক চড়াই আমি তাজ্জব বনে যাই, আজো মানুষ পেলো না ঠাঁই দ্যাখো জিতে নিলো ঠিকই ছোট্ট চড়াই অধিকারের লড়াই আমার প্রাসাদে দেয়ালে দেয়ালে মাকড়সা জাল বোনে টিক্টিক্ করে টিকটিকি যেন কি বলে আপন মনে লাল পিঁপড়ের বিশাল বাহিনী কুচকাওয়াজে হাঁটে উঁই পোকাদের আঁধার বসতি সেগুন কাঠের খাটে আমি তাজ্জব বনে যাই, দেখি সব্বাই পেলো ঘর হলো মানুষের সবই আপন, শুধু মানুষই হলো পর ইঁদুর মশাই ঘুমোন রান্নাঘরে আসবাব তলে কাপড়ের ভাঁজে আরশোলাদের বংশই বেড়ে চলে নাম না জানা বেড়াল ছানা ঘুমায় বারান্দাতে সন্ধ্যে হলেই কবুতর ফেরে আমার বাড়ির ছাদে আমি তাজ্জব বনে যাই, দেখি সব্বাই ফেরে ঘরে দ্যাখো উদাম শরীরে মানুষ ঘুমায়, ঘুমায় পথের মোড়ে ওরে ছোট্ট চড়াই, শোন – আজ তোকেই তো দরকার তুই শেখাবি মানুষকে, তার বুঝে নিতে অধিকার

এখানেই সুখ ছিলো একদিন

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : সায়ানের গান সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি ওই দ্যাখো, ছড়ানো স্যান্ডেল ওখানেই সুখ ছিলো একদিন দেয়ালের ঝুলন্ত মাকড়সার জালে জড়িয়ে সুখ ছিলো একদিন একটাই ভাঙা এ্যাশট্রে ওটাতে’ও সুখ ছিলো একদিন সারা রাত কল থেকে পানির টিপ্ টিপ্ শব্দে কি দারুণ সুখ ছিলো একদিন আজ চলছেনা, ভালো লাগছেনা দু’জনার পাশাপাশি বনছেনা তবু শেষ বার তুমি ভেবে দ্যাখো এখানেই সুখ ছিলো একদিন এই তো সেই নড়বড়ে আমাদের সেই ছোট্ট খাট এখানেই উত্তাল সঙ্গমে কেটেছে কত কত রাত ভাঁজ করা আছে নীল মশারি শত ছিদ্রে সাজানো সে বাসর মেঝেতে শুয়ে আছে একজন বিছানায় অতৃপ্ত সে চাদর আজ খেলা শেষ, আর জমছেনা দু’জনার পাশাপাশি বনছেনা আছে দু’জনার শুধু নীরবতা তবু কল থেকে পানি পড়ছে টিপ্ টিপ্ শার্টের ছেঁড়া বোতামে কি দারুণ সুখ ছিলো একদিন দেয়ালের ফাটলের ওই নকশাতে কি দারুণ সুখ ছিলো একদিন ওষুধের ওই বাক্সটা অসুখেও কত সুখী ছিলো একদিন কুঁচকানো ওই মলিন পর্দাটা সুখী ছন্দে দুলেছিলো একদিন জানালার ভাঙা কাঁচটা-তে দরজার বেয়াড়া হুড়কো-তে বিকেলের কলিং-বেলে কি দারুণ সুখ ছিলো একদিন এখানেই এখানেই এখানেই

তাজ্জব বনে যাই

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : সায়ানের গান সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি আমার ঘরের ঘুলঘুলিতে চড়ুই পাখির বাসা ধুলোবালি আর খড়কুটো দিয়ে গোছানো সে সংসার আমি তাজ্জব বনে যাই, দেখি মানুষের ঘর নাই দ্যাখো মানুষেরই ঘরে বাসা বেঁধে নিলো ছোট্ট এক চড়াই আমি তাজ্জব বনে যাই, আজো মানুষ পেলো না ঠাঁই দ্যাখো জিতে নিলো ঠিকই ছোট্ট চড়াই অধিকারের লড়াই আমার প্রাসাদে দেয়ালে দেয়ালে মাকড়সা জাল বোনে টিক্টিক্ করে টিকটিকি যেন কি বলে আপন মনে লাল পিঁপড়ের বিশাল বাহিনী কুচকাওয়াজে হাঁটে উঁই পোকাদের আঁধার বসতি সেগুন কাঠের খাটে আমি তাজ্জব বনে যাই, দেখি সব্বাই পেলো ঘর হলো মানুষের সবই আপন, শুধু মানুষই হলো পর ইঁদুর মশাই ঘুমোন রান্নাঘরে আসবাব তলে কাপড়ের ভাঁজে আরশোলাদের বংশই বেড়ে চলে নাম না জানা বেড়াল ছানা ঘুমায় বারান্দাতে সন্ধ্যে হলেই কবুতর ফেরে আমার বাড়ির ছাদে আমি তাজ্জব বনে যাই, দেখি সব্বাই ফেরে ঘরে দ্যাখো উদাম শরীরে মানুষ ঘুমায়, ঘুমায় পথের মোড়ে ওরে ছোট্ট চড়াই, শোন – আজ তোকেই তো দরকার তুই শেখাবি মানুষকে, তার বুঝে নিতে অধিকার

এখানেই সুখ ছিলো একদিন

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : সায়ানের গান সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি ওই দ্যাখো, ছড়ানো স্যান্ডেল ওখানেই সুখ ছিলো একদিন দেয়ালের ঝুলন্ত মাকড়সার জালে জড়িয়ে সুখ ছিলো একদিন একটাই ভাঙা এ্যাশট্রে ওটাতে’ও সুখ ছিলো একদিন সারা রাত কল থেকে পানির টিপ্ টিপ্ শব্দে কি দারুণ সুখ ছিলো একদিন আজ চলছেনা, ভালো লাগছেনা দু’জনার পাশাপাশি বনছেনা তবু শেষ বার তুমি ভেবে দ্যাখো এখানেই সুখ ছিলো একদিন এই তো সেই নড়বড়ে আমাদের সেই ছোট্ট খাট এখানেই উত্তাল সঙ্গমে কেটেছে কত কত রাত ভাঁজ করা আছে নীল মশারি শত ছিদ্রে সাজানো সে বাসর মেঝেতে শুয়ে আছে একজন বিছানায় অতৃপ্ত সে চাদর আজ খেলা শেষ, আর জমছেনা দু’জনার পাশাপাশি বনছেনা আছে দু’জনার শুধু নীরবতা তবু কল থেকে পানি পড়ছে টিপ্ টিপ্ শার্টের ছেঁড়া বোতামে কি দারুণ সুখ ছিলো একদিন দেয়ালের ফাটলের ওই নকশাতে কি দারুণ সুখ ছিলো একদিন ওষুধের ওই বাক্সটা অসুখেও কত সুখী ছিলো একদিন কুঁচকানো ওই মলিন পর্দাটা সুখী ছন্দে দুলেছিলো একদিন জানালার ভাঙা কাঁচটা-তে দরজার বেয়াড়া হুড়কো-তে বিকেলের কলিং-

যাবো এবার যাবো

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : আবার তাকিয়ে দ্যাখ সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি যাবো এবার যাবো আমি ঘরে ফিরে যাবো আমি মায়ের কোলে গিয়ে এবার ক্ষমা চাবো ভুল করেছে মা তোমার ভীষণ বোকা ছেলে তোমার দেয়া সুখ খুঁজেছে আর কারো আঁচলে আমি মায়ের কাছে ক’বো… আমি তারই সাথে র’বো যা খুশী দাও কঠিন সাজা মাথা পেতে ল’বো শুনছো তুমি মা’গো… আমি নষ্ট তোমার ছেলে আচ্ছা করে বকে আবার নাও না কোলে তুলে ভুল করেছি মা… আমায় দেবে কি ক্ষমা ? তোমার ধুলায় আমার জীবন লুটিয়ে দেবো মা আমি মায়ের কাছে যাবো… তাকে জড়িয়ে ধরে র’বো তার শেখানো ছোট্টবেলার গান তাকে শোনাবো উঁচু উঁচু স্বপ্ন মরীচিকার পিছে ঘুরে চলে এলাম তোমায় ছেড়ে দূরে অনেক দূরে ঝল্‌মলে সেই ভুল খেয়েছে জীবন কুরে কুরে মা’গো আমি বলছি তোমায় জবাবদিহির সুরে ঝক্‌ঝকে আর তক্‌তকে এই জাঁকজমকের দেশে থাক্‌ তোরা থাক্‌ স্বপ্নগুলো তুমুল ভালোবেসে স্বপ্ন তোদের সত্যি হবে হঠাৎ রাতারাতি জ্বলবে তোদের জীবন জুড়ে হাজার টাকার বাতি আমার মায়ের উঠোন জুড়ে চাঁদের আলো খেলা করে সেই জোছনায় ঝিঁঝিঁর ডাকে জোনাকিরা আসর করে আমি সেই আসরে যাবো সারা রাত্রি জেগে র

যাবো এবার যাবো

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : আবার তাকিয়ে দ্যাখ সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি যাবো এবার যাবো আমি ঘরে ফিরে যাবো আমি মায়ের কোলে গিয়ে এবার ক্ষমা চাবো ভুল করেছে মা তোমার ভীষণ বোকা ছেলে তোমার দেয়া সুখ খুঁজেছে আর কারো আঁচলে আমি মায়ের কাছে ক’বো… আমি তারই সাথে র’বো যা খুশী দাও কঠিন সাজা মাথা পেতে ল’বো শুনছো তুমি মা’গো… আমি নষ্ট তোমার ছেলে আচ্ছা করে বকে আবার নাও না কোলে তুলে ভুল করেছি মা… আমায় দেবে কি ক্ষমা ? তোমার ধুলায় আমার জীবন লুটিয়ে দেবো মা আমি মায়ের কাছে যাবো… তাকে জড়িয়ে ধরে র’বো তার শেখানো ছোট্টবেলার গান তাকে শোনাবো উঁচু উঁচু স্বপ্ন মরীচিকার পিছে ঘুরে চলে এলাম তোমায় ছেড়ে দূরে অনেক দূরে ঝল্‌মলে সেই ভুল খেয়েছে জীবন কুরে কুরে মা’গো আমি বলছি তোমায় জবাবদিহির সুরে ঝক্‌ঝকে আর তক্‌তকে এই জাঁকজমকের দেশে থাক্‌ তোরা থাক্‌ স্বপ্নগুলো তুমুল ভালোবেসে স্বপ্ন তোদের সত্যি হবে হঠাৎ রাতারাতি জ্বলবে তোদের জীবন জুড়ে হাজার টাকার বাতি আমার মায়ের উঠোন জুড়ে চাঁদের আলো খেলা করে সেই জোছনায় ঝিঁঝিঁর ডাকে জোনাকিরা আসর করে আমি সেই আসরে যাবো সারা রাত্রি জেগে র

যাবো এবার যাবো

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : আবার তাকিয়ে দ্যাখ সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি যাবো এবার যাবো আমি ঘরে ফিরে যাবো আমি মায়ের কোলে গিয়ে এবার ক্ষমা চাবো ভুল করেছে মা তোমার ভীষণ বোকা ছেলে তোমার দেয়া সুখ খুঁজেছে আর কারো আঁচলে আমি মায়ের কাছে ক’বো… আমি তারই সাথে র’বো যা খুশী দাও কঠিন সাজা মাথা পেতে ল’বো শুনছো তুমি মা’গো… আমি নষ্ট তোমার ছেলে আচ্ছা করে বকে আবার নাও না কোলে তুলে ভুল করেছি মা… আমায় দেবে কি ক্ষমা ? তোমার ধুলায় আমার জীবন লুটিয়ে দেবো মা আমি মায়ের কাছে যাবো… তাকে জড়িয়ে ধরে র’বো তার শেখানো ছোট্টবেলার গান তাকে শোনাবো উঁচু উঁচু স্বপ্ন মরীচিকার পিছে ঘুরে চলে এলাম তোমায় ছেড়ে দূরে অনেক দূরে ঝল্‌মলে সেই ভুল খেয়েছে জীবন কুরে কুরে মা’গো আমি বলছি তোমায় জবাবদিহির সুরে ঝক্‌ঝকে আর তক্‌তকে এই জাঁকজমকের দেশে থাক্‌ তোরা থাক্‌ স্বপ্নগুলো তুমুল ভালোবেসে স্বপ্ন তোদের সত্যি হবে হঠাৎ রাতারাতি জ্বলবে তোদের জীবন জুড়ে হাজার টাকার বাতি আমার মায়ের উঠোন জুড়ে চাঁদের আলো খেলা করে সেই জোছনায় ঝিঁঝিঁর ডাকে জোনাকিরা আসর ক

কতটুকু ক্ষতি চাই

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : আবার তাকিয়ে দ্যাখ সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি কতটুকু ব্যথা পেলে তোমারও কান্না পাবে আমার ঘরের আগুন কখন তোমারও ঘর পোড়াবে কতটুকু ক্ষতি চাই তোমাকে জাগাতে হলে তোমাকেও পাশে পাবো কতটুকু কেড়ে নিলে মরেছে আমার ভাই মরেছে আমার বোন ন্যায্য কারণে ভেসেছে দু’চোখ ভেঙেছে আমার মন আমি তো আপনহারা তাই এত চিৎকার আমি তো নিয়েছি আমার দু’কাঁধে মৃত পুত্রের ভার তোমার দুধের সন্তান আজও কথা কয় ঘুমো-ঘোরে তুমি আছো তাকে ধরে বুকেতে আড়াল করে তবু কি বাঁচানো যাবে অকাল মরণ খুঁজবে তাকে কি ক্ষতিপূরণ গ্রহণ করবে নালিশ জানাবে কাকে ? সমবেদনার হাত চাই না আমার কাঁধে জানি না আসলে প্রতিকার আসে কি রকম প্রতিবাদে খোয়া গেছে আজ সব আমার তাই কেটে গেছে ভয় হারিয়ে বুঝেছি ঘুমিয়ে থাকার সময় এটা তো নয় আমি বেঁচে আছি আমি জেগে আছি ঘুমোতে পারি না বলে তোমার মনের কড়া নেড়ে চলি তোমাকে জাগাবো বলে তখন জাগবে বুঝি তোমাকে কিছু না বলে লুকালে তোমার বুকের মানিক চির নিদ্রার কোলে।।

কতটুকু ক্ষতি চাই

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : আবার তাকিয়ে দ্যাখ সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি কতটুকু ব্যথা পেলে তোমারও কান্না পাবে আমার ঘরের আগুন কখন তোমারও ঘর পোড়াবে কতটুকু ক্ষতি চাই তোমাকে জাগাতে হলে তোমাকেও পাশে পাবো কতটুকু কেড়ে নিলে মরেছে আমার ভাই মরেছে আমার বোন ন্যায্য কারণে ভেসেছে দু’চোখ ভেঙেছে আমার মন আমি তো আপনহারা তাই এত চিৎকার আমি তো নিয়েছি আমার দু’কাঁধে মৃত পুত্রের ভার তোমার দুধের সন্তান আজও কথা কয় ঘুমো-ঘোরে তুমি আছো তাকে ধরে বুকেতে আড়াল করে তবু কি বাঁচানো যাবে অকাল মরণ খুঁজবে তাকে কি ক্ষতিপূরণ গ্রহণ করবে নালিশ জানাবে কাকে ? সমবেদনার হাত চাই না আমার কাঁধে জানি না আসলে প্রতিকার আসে কি রকম প্রতিবাদে খোয়া গেছে আজ সব আমার তাই কেটে গেছে ভয় হারিয়ে বুঝেছি ঘুমিয়ে থাকার সময় এটা তো নয় আমি বেঁচে আছি আমি জেগে আছি ঘুমোতে পারি না বলে তোমার মনের কড়া নেড়ে চলি তোমাকে জাগাবো বলে তখন জাগবে বুঝি তোমাকে কিছু না বলে লুকালে তোমার বুকের মানিক চির নিদ্রার কোলে।।

কতটুকু ক্ষতি চাই

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : আবার তাকিয়ে দ্যাখ সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি কতটুকু ব্যথা পেলে তোমারও কান্না পাবে আমার ঘরের আগুন কখন তোমারও ঘর পোড়াবে কতটুকু ক্ষতি চাই তোমাকে জাগাতে হলে তোমাকেও পাশে পাবো কতটুকু কেড়ে নিলে মরেছে আমার ভাই মরেছে আমার বোন ন্যায্য কারণে ভেসেছে দু’চোখ ভেঙেছে আমার মন আমি তো আপনহারা তাই এত চিৎকার আমি তো নিয়েছি আমার দু’কাঁধে মৃত পুত্রের ভার তোমার দুধের সন্তান আজও কথা কয় ঘুমো-ঘোরে তুমি আছো তাকে ধরে বুকেতে আড়াল করে তবু কি বাঁচানো যাবে অকাল মরণ খুঁজবে তাকে কি ক্ষতিপূরণ গ্রহণ করবে নালিশ জানাবে কাকে ? সমবেদনার হাত চাই না আমার কাঁধে জানি না আসলে প্রতিকার আসে কি রকম প্রতিবাদে খোয়া গেছে আজ সব আমার তাই কেটে গেছে ভয় হারিয়ে বুঝেছি ঘুমিয়ে থাকার সময় এটা তো নয় আমি বেঁচে আছি আমি জেগে আছি ঘুমোতে পারি না বলে তোমার মনের কড়া নেড়ে চলি তোমাকে জাগাবো বলে তখন জাগবে বুঝি তোমাকে কিছু না বলে লুকালে তোমার বুকের মানিক চির নিদ্রার কোলে।।

আইবুড়ি

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : আবার তাকিয়ে দ্যাখ সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি ছেলের বাবা হাজির হলেন মেয়ের খরিদ্দার মেয়েটাকে ঘেঁটে-ঘুঁটে দেখতে হবে তার আইবুড়ি তার মেয়েটাকে করতে হবে পার মেয়ের বাবা তাই সাজলেন আজ শাড়ীর দোকানদার ফুস্‌লিয়ে ফাস্‌লিয়ে যদি গছিয়ে দেয়া যায় ভালয় ভালয় একটা বোঝা তবেই বিদায় হয় মনে মনে দোয়া দরুদ… ওরে আল্লাহ্‌ আল্লাহ্ বিল্লাহ্‌ কর আইবুড়ি এই মেয়ের ভাগ্যে আজকে যেন জোটে বর ছেলের বাবায় মেয়ের বাবায় গল্প কত হয় আরো কিছু মানুষ থাকে বৈঠকখানায় সামনে পড়ে আলাউদ্দিনের মিষ্টি এবং দই খেতে খেতে হঠাৎ বলে ‘মেয়ে গেল কই’? মেয়ে তখন ভিতর-ঘরে কাঁপুনি তার বুকে ফর্সা হবার স্নো পাউডার ঘষছে যে তার মুখে মুরুব্বীরা আয়নাটাকে সামনে বসিয়ে সবচে’ ভালো শাড়ীখানা দিচ্ছে পরিয়ে অবশেষে পিতৃদ্বয়ের প্রতীক্ষা ফুরায় ‘মেয়ে আসছে মেয়ে আসছে’ ধবনি শোনা যায় অসুস্থ এক রুগীর মত মেয়েটাকে ধরে ধরে ধরে মুরুব্বীরা আনে বসার ঘরে ঘোমটা মাথায় জড়সড় বসলো সোফায় মেয়ে চুপটি করে রইলো কেবল মাটির দিকে চেয়ে বাদবাকি সব মানুষগুলো দেখছে শুধু তাকে মেয়ের বাবা

আইবুড়ি

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : আবার তাকিয়ে দ্যাখ সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি ছেলের বাবা হাজির হলেন মেয়ের খরিদ্দার মেয়েটাকে ঘেঁটে-ঘুঁটে দেখতে হবে তার আইবুড়ি তার মেয়েটাকে করতে হবে পার মেয়ের বাবা তাই সাজলেন আজ শাড়ীর দোকানদার ফুস্‌লিয়ে ফাস্‌লিয়ে যদি গছিয়ে দেয়া যায় ভালয় ভালয় একটা বোঝা তবেই বিদায় হয় মনে মনে দোয়া দরুদ… ওরে আল্লাহ্‌ আল্লাহ্ বিল্লাহ্‌ কর আইবুড়ি এই মেয়ের ভাগ্যে আজকে যেন জোটে বর ছেলের বাবায় মেয়ের বাবায় গল্প কত হয় আরো কিছু মানুষ থাকে বৈঠকখানায় সামনে পড়ে আলাউদ্দিনের মিষ্টি এবং দই খেতে খেতে হঠাৎ বলে ‘মেয়ে গেল কই’? মেয়ে তখন ভিতর-ঘরে কাঁপুনি তার বুকে ফর্সা হবার স্নো পাউডার ঘষছে যে তার মুখে মুরুব্বীরা আয়নাটাকে সামনে বসিয়ে সবচে’ ভালো শাড়ীখানা দিচ্ছে পরিয়ে অবশেষে পিতৃদ্বয়ের প্রতীক্ষা ফুরায় ‘মেয়ে আসছে মেয়ে আসছে’ ধবনি শোনা যায় অসুস্থ এক রুগীর মত মেয়েটাকে ধরে ধরে ধরে মুরুব্বীরা আনে বসার ঘরে ঘোমটা মাথায় জড়সড় বসলো সোফায় মেয়ে চুপটি করে রইলো কেবল মাটির দিকে চেয়ে বাদবাকি সব মানুষগুলো দেখছে শুধু তাকে মেয়ের বাবা

আইবুড়ি

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : আবার তাকিয়ে দ্যাখ সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি ছেলের বাবা হাজির হলেন মেয়ের খরিদ্দার মেয়েটাকে ঘেঁটে-ঘুঁটে দেখতে হবে তার আইবুড়ি তার মেয়েটাকে করতে হবে পার মেয়ের বাবা তাই সাজলেন আজ শাড়ীর দোকানদার ফুস্‌লিয়ে ফাস্‌লিয়ে যদি গছিয়ে দেয়া যায় ভালয় ভালয় একটা বোঝা তবেই বিদায় হয় মনে মনে দোয়া দরুদ… ওরে আল্লাহ্‌ আল্লাহ্ বিল্লাহ্‌ কর আইবুড়ি এই মেয়ের ভাগ্যে আজকে যেন জোটে বর ছেলের বাবায় মেয়ের বাবায় গল্প কত হয় আরো কিছু মানুষ থাকে বৈঠকখানায় সামনে পড়ে আলাউদ্দিনের মিষ্টি এবং দই খেতে খেতে হঠাৎ বলে ‘মেয়ে গেল কই’? মেয়ে তখন ভিতর-ঘরে কাঁপুনি তার বুকে ফর্সা হবার স্নো পাউডার ঘষছে যে তার মুখে মুরুব্বীরা আয়নাটাকে সামনে বসিয়ে সবচে’ ভালো শাড়ীখানা দিচ্ছে পরিয়ে অবশেষে পিতৃদ্বয়ের প্রতীক্ষা ফুরায় ‘মেয়ে আসছে মেয়ে আসছে’ ধবনি শোনা যায় অসুস্থ এক রুগীর মত মেয়েটাকে ধরে ধরে ধরে মুরুব্বীরা আনে বসার ঘরে ঘোমটা মাথায় জড়সড় বসলো সোফায় মেয়ে চুপটি করে রইলো কেবল মাটির দিকে চেয়ে ব

স্বপ্নের দৈন্য

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : সায়ানের গান সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি একটা কোনো বিশ্বাসী মন ধরবে আমার হাত ঘর সাজাবে, গান শোনাবে, ভোর করে দেবে রাত কোলে আমার ঘুমন্ত এক সুস্থ শিশুর মুখ বন্ধু, আমার ওইটুকুতে ভরবে না যে বুক একটা ভাঙা কুটির, একটা বেলজিয়ামের আয়না বর্ষা এলে খিঁচুড়ি, আর আলমারিতে গয়না বারান্দাতে ঝুলবে খাঁচায় কথা বলা ময়না বন্ধু, আমার এত অল্পস্বল্পে কিছু হয়না একটা ভালো চাকরি, তার বলার মতন বেতন বছর শেষে বোনাস, তারপরেই বিদেশ ভ্রমণ একটা ভালো গাড়ির সংগে বারিধারায় বাড়ি তাও যদি দাও, থামবে না তো আমার আহাজারি হৃদয় যার দরিদ্র, তার অভাবটুকুই আপন আমি সচ্ছল, তাই এঁকেছি দু’চোখে সচ্ছলতার স্বপন ছোট্ট যাদের হৃদয়, তারা অল্প পেলেই খুশি আমার হৃদয় সবার জন্যে সব চায় বেশী বেশী আমার তো নেই দেবার অনেক, পারছিনা তো দিতে পারবো না তো না দেবার এই লজ্জা মেনে নিতে আমারও ঠিক তোমার মতোই জীবনজোড়া দৈন্য কিন্তু আমার চাওয়ার বেলায় নেই কিছু কার্পণ্য

স্বপ্নের দৈন্য

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : সায়ানের গান সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি একটা কোনো বিশ্বাসী মন ধরবে আমার হাত ঘর সাজাবে, গান শোনাবে, ভোর করে দেবে রাত কোলে আমার ঘুমন্ত এক সুস্থ শিশুর মুখ বন্ধু, আমার ওইটুকুতে ভরবে না যে বুক একটা ভাঙা কুটির, একটা বেলজিয়ামের আয়না বর্ষা এলে খিঁচুড়ি, আর আলমারিতে গয়না বারান্দাতে ঝুলবে খাঁচায় কথা বলা ময়না বন্ধু, আমার এত অল্পস্বল্পে কিছু হয়না একটা ভালো চাকরি, তার বলার মতন বেতন বছর শেষে বোনাস, তারপরেই বিদেশ ভ্রমণ একটা ভালো গাড়ির সংগে বারিধারায় বাড়ি তাও যদি দাও, থামবে না তো আমার আহাজারি হৃদয় যার দরিদ্র, তার অভাবটুকুই আপন আমি সচ্ছল, তাই এঁকেছি দু’চোখে সচ্ছলতার স্বপন ছোট্ট যাদের হৃদয়, তারা অল্প পেলেই খুশি আমার হৃদয় সবার জন্যে সব চায় বেশী বেশী আমার তো নেই দেবার অনেক, পারছিনা তো দিতে পারবো না তো না দেবার এই লজ্জা মেনে নিতে আমারও ঠিক তোমার মতোই জীবনজোড়া দৈন্য কিন্তু আমার চাওয়ার বেলায় নেই কিছু কার্পণ্য

স্বপ্নের দৈন্য

Image
শিল্পী : সায়ান গীতিকার : সায়ান ধরণ : বিবিধ অ্যালবাম : সায়ানের গান সুরকার : সায়ান প্রথম প্রকাশ : পাওয়া যায়নি একটা কোনো বিশ্বাসী মন ধরবে আমার হাত ঘর সাজাবে, গান শোনাবে, ভোর করে দেবে রাত কোলে আমার ঘুমন্ত এক সুস্থ শিশুর মুখ বন্ধু, আমার ওইটুকুতে ভরবে না যে বুক একটা ভাঙা কুটির, একটা বেলজিয়ামের আয়না বর্ষা এলে খিঁচুড়ি, আর আলমারিতে গয়না বারান্দাতে ঝুলবে খাঁচায় কথা বলা ময়না বন্ধু, আমার এত অল্পস্বল্পে কিছু হয়না একটা ভালো চাকরি, তার বলার মতন বেতন বছর শেষে বোনাস, তারপরেই বিদেশ ভ্রমণ একটা ভালো গাড়ির সংগে বারিধারায় বাড়ি তাও যদি দাও, থামবে না তো আমার আহাজারি হৃদয় যার দরিদ্র, তার অভাবটুকুই আপন আমি সচ্ছল, তাই এঁকেছি দু’চোখে সচ্ছলতার স্বপন ছোট্ট যাদের হৃদয়, তারা অল্প পেলেই খুশি আমার হৃদয় সবার জন্যে সব চায় বেশী বেশী আমার তো নেই দেবার অনেক, পারছিনা তো দিতে পারবো না তো না দেবার এই লজ্জা মেনে নিতে আমারও ঠিক তোমার মতোই জীবনজোড়া দৈন্য কিন্তু আমার চাওয়ার বেলায় নেই কিছু কার্পণ্য